Saturday, May 15, 2021

Telegram Bot এর মাধ্যমে HD Quality তে Photo Editing করুন , Automatic Background Remove + 15 Features

 

কেমন আছেন বন্ধুরা ..? আশা করি সবাই ভালো আছেন । আজকে আপনাদের সাথে একটি গুরুত্বপূর্ণ Telegram Bot শেয়ার করতে যাচ্ছি টাইটেল দেখে হয়তো আপনারা বুঝে গিয়েছেন । শুরু করার আগেই বলে নেই, আমার কথাতো ততো শুদ্ধ নয় , তাই কথার মধ্যে খামতি থাকলে , ভুল ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন

 

আমরা অনেকেই Photo Editing করার জন্য অনেক ধরনের Apps ব্যবহার করে থাকি , আপনারা কি জানেন Telegram Bot এর মাধ্যমে Photo Editing করা যায় , হ্যাঁ অবশ্যই Telegram এর মাধ্যমে Photo Editing করা যায় , আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব কিভাবে Telegram Bot মাধ্যমে ফটো এডিট করা যায় ।

Telegram Bot টি আমার নিজের তৈরি করা ।

 

দেখে নেই কিভাবে Telegram Bot এর মাধ্যমে Photo Editing করা যায়

তারপর Start ক্লিক করুনতারপর আপনি যে Photo টি Edit করতে চান সেই এই Photo টি Bot এ Send করুনএখন আপনার Menu Select করুন , আপনি যা Edit করতে চানআমি Background Remove করতে চাই , তাই REMOVE BG তে ক্লিক করলাম এখন আমি Background Remove করে আমি Background White করতে চাই , তাই আমি WHITE WITH BG তে ক্লিক করলামআপনারা চাইলে শুধু Background Remove করতে পারবেন শুধু WHITEOUT BG তে ক্লিক করুন Automatically Background Remove হবে । এখন আমার Photo টি Automatic Edit হচ্ছে , এখন শুধু কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করুনদেখুন আপনার কাজ হয়ে গেছে

Labels:

ট্যাংরা ব্লুজ (2021) মুভি বাংলা রিভিউ এর সাথে HDRip ডাউনলোড লিংক

 ইউটিউবে ট্রিকবিডিকে সাবস্ক্রাইব করুন



বাংলা রিভিউ :কলকাতা শহরের যত জঞ্জাল এখানেই ফেলা হয়, তাই এখনকার মানুষগুলোর মধ্যে নোংরামি, শয়তানি, জীবনের কালো দিকগুলোর সমাবেশ বেশি ঘটে।” ঠিক তাই! ট্যাংরার বস্তি অঞ্চল কলকাতার অন্যান্য বস্তির থেকে অনেকটাই চেহারা চরিত্রে  অন্যরকম। আর এখানেই সঞ্জয় মণ্ডল নামে এক তরুণ বছর ১০ আগে কচিকাঁচাদের নিয়ে একটা গানের দল (ব্যান্ড) বানিয়েছিলেন। গানের যন্ত্রপাতি বলতে ভাঙা ড্রাম, টিন, কৌটো, ঘণ্টা, কঞ্চি, কাঠি, বাটি, ঘটি। কোনও গিটার, হারমোনিয়াম, পিয়ানো, তবলা, ব্যাঞ্জো, এককথায় প্রাচ্য বা পাশ্চাত্য সংগীত যন্ত্র ছিল না। সে দলের নাম ছিল ‘সঞ্জয় মণ্ডলের গানের দল’। যদিও বলা হচ্ছে সঞ্জয়ের বায়োপিক এই ছবি নয়, তবে চিত্রনাট্যের উৎস অবশ্যই সঞ্জয় মণ্ডল। যে কারণে ছবিতেও পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়ের (Parambrata Chatterjee) নাম রাখা হয়েছে সঞ্জীব মণ্ডল।

 

লেখাপড়া না জানা বস্তির বাচ্চাদের নিয়ে গানের দল বানানো টুকুই শুধু বাস্তব। গল্পের বাকিটা ফিকশন অর্থাৎ বানানো, সাজানো, কল্পিত। হ্যাঁ, সেই কল্পনায় ট্যাংরা এলাকার সমাজবিরোধীদের কর্মকাণ্ড যেমন গুরুত্ব পেয়েছে, তেমনি রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পরিবেশটিও জুড়ে দেওয়া হয়েছে। ফলে, পরিচালক সুপ্রিয় সেন (Supriyo Sen) বেশ কৌশল করেই জীবনের ডকুমেন্ট এলিমেন্টের সঙ্গে বাস্তবকে জড়িয়ে দিয়েছেন। আদতে সুপ্রিয় সেন তো তথ্যচিত্র নির্মাতা। একাধিক পুরস্কৃত, প্রশংসিত ছবি তাঁর ক্রেডিটে। এই ‘ট্যাংরা ব্লুজ’ (Tangra Blues) তাঁর প্রথম ফিচার। তথ্যচিত্রের বীজটিকে নিয়ে তিনি কাহিনি চিত্রের গাছ তৈরি করেছেন। প্রথম ছবি হিসেবে তাঁর এই ভাবনটি প্রশংসার। একদিকে তিনি যেমন সঞ্জয় মণ্ডলের মতো এক তরুণের অভিনব কাজকে স্বীকৃতি দিলেন, আরেকদিকে সঞ্জয় ও তাঁর এলাকার একটি আর্থ-সামাজিক, রাজনৈতিক ছবির তথ্য তুলে আনলেন কাহিনীর মোড়ক দিয়ে।

এদের মাঝখানে এসে পড়ল এক বিত্তবান বাবার জয়ী (মধুমিতা সরকার) নামের তরুণী মেয়ে। যে নিজে গান তো করতই পাশাপাশি গানকে অন্তর দিয়ে ভালবাসে। নিজস্ব প্যাশন থেকে। তার কাজ অনেকটা ট্যালেন্ট হান্টারের মতো। জানা গেল, কলকাতায় আসার আগে সে ব্রাজিলের বস্তিতেও এমন কাজ করেছিল। সঞ্জীবের খোঁজ সে পায় ব্যান্ডের খুদে গায়ক চালুর (সামিউল আলম) কাছ থেকে। আর জয়ী এদের আবিষ্কার করে উচ্চবিত্ত ফ্ল্যাটবাড়ির জঞ্জাল কুড়ানির চেহারায়।

ছবির শুরু ২০০৯ সালে। দু’মিনিট বাদেই সময় বদলে যায় ২০১৯ সালে। রাজ্যে রাজনীতির শুধু নয়, পাড়ার রাজনীতিতেও তখন পুলিশ, মাস্তানদের এক জোড়া সিন্ডিকেট চালু হয়েছে। এলাকা দখল তো বটেই সেই সঙ্গে বস্তি উচ্ছেদ করে ও বন্ধ কারখানার জায়গা জবরদখল করে হবু প্রোমোটারদের হতে জমি তুলে দেওয়ার সামাজিক কুনাট্যকেও সুপ্রিয়র চিত্রনাট্য ছেড়ে কথা বলেনি। আর এখানেই ছবিটি হয়ে ওঠে সমসাময়িক এক দলিল। সঞ্জীব মণ্ডলের গানের দল তৈরি নিয়েও আকচাআকচি কম ছিল না। জয়ী চায় ১০ বছর আগের সুরকে আরও বেশি সময়োপযোগী করে তুলতে চায়। আনতে চায় জোশ। সঞ্জীবের সঙ্গে সেই নিয়ে কিঞ্চিৎ বিরোধ হয়। দলের কিশোর গায়ক চালু তার নতুন দিদিকে ফলো করতে চায়। সঞ্জীব চায় না তার এতদিনের শিক্ষা বদলে যাক। ছেলেরা গান নিজেরাই লেখে নিজেদের জীবন থেকে নেওয়া অভিজ্ঞতা, অভিঘাত থেকে। ছোটবেলার পড়া “বাবুরাম সাপুড়ে…” বা ‘আমাদের ছোট নদী চলে আঁকে বাঁকে…” ছড়াকেই তারা নিজের জীবনের চেনাজানা ঘটনা, অনুভূতির রঙে এক নতুন চেহারা দিয়ে প্রতিবাদের গান করে তোলে।

এই গানের ভাষা ও পরিবেশনের ভঙ্গীই ‘ট্যাংরা ব্লুজ’কে চ্যাম্পিয়ন করে দেয়।

যারা এখনো দেখেনি তাদের জন্য ডাউনলোড লিংক দিলামঃ Download In 720P Quality

এরকম নতুন নতুন মুভি পেতে আমাদের মুভি সাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন

Labels:

ফ্রি Windows VPS (Easy Method)

 Hello!

Eid Mubarok 🙂

এর আগের পোস্ট এ দেখিয়েছিলাম যে কিভাবে ফ্রিতে Qwiklabs এর Monthly Subscription নিবেন। আজকে দেখাবে কিভাবে সেটি দিয়ে ফ্রি Windows VPS নিবেন।




Important-
“এটা করতে Qwiklabs এর Subscription লাগবে,ফ্রিতে Subscription পেতে নিচের পোস্টটি পরুন।”

Post Link :-Free Qwiklabs 1 month subscription (New Method)

Steps-

1)Go to this link-Creating a Virtual Machine

2)Start Lab এ Click করেন। Captcha Complete করেন।


 

3)Use Subscription এ Click করুন

 

4)Wait 20-40 Sec.

 

5) Username আর Password টা Copy করুন। Click Open Google Console।

 

6)Copy করা Username & Password টা দিয়ে Login করুন। ( আগের কোন Google Account Logged in থাকলে Add another account এ Click করিয়েন।

 

7)Click on Accept

 

8)Click on Confirm

 

9) Country – Bangladesh & I agree to.. তে tick দিন। Click on AGREE AND CONTINUE

10) Sidebar থেকে Computer Engine > VM Instances এ Click করুন।

 এটা ৪০ মিনিটের জন্য চলবে, টাইম শেষে Same Process এ আবার নিতে পারবেন।

পোস্টটা লিখতে আমার অনেক সময় লেগেছে।😿 কাজে লাগলে একটি লাইক ও একটি Comment করিয়েন।😊

Connect with me :-
Telegram :@troutline1

BYE 

Labels:

অক্সিজেন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শগুলো জেনে নিন,কাজে লাগতে পারে।

 আসসালামুআলাইকুম।আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন।প্রতিবারের মতো আবারো আপনাদের মাঝে আরেকটি আর্টিক্যাল নিয়ে হাজির হলাম।টাইটেল দেখে অনেকে হয়তো বুঝে গেছেন, আজকে কোন বিষয় আপনাদের মাঝে লিখতে যাচ্ছি। আজকের বিষয় হলো,অক্সিজেন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ। আমাদের শ্বাস নিতে সমস্যা হলে সাধারণত আমাদের কৃত্রিম অক্সিজেন দেয়া হয়। আজকে আপনাদের মাঝে এই অক্সিজেন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ নিয়ে আলোচনা করব। অক্সিজেন সম্পর্কে খুটিনাটি আজকে আপনারা এই পোস্ট এর মাধ্যামে জানতে পারবেন। এই পরামর্শ গুলো গুরুত্বপূর্ণ। আজকের আর্টিক্যাল টি পড়ে সহজে বুঝতে পারবেন,কখন রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে ও অক্সিজেন দিতে হবে। আজকের পোস্ট টির দ্বারা অনেকের উপকার হবে। কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক,অক্সিজেন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শগুলোঃ

১) কখন হাসপাতালে ভর্তি হতে হবেঃ-

বাসায় অক্সিজেন এর লেভেল ঠিক মাত্রায় রাখা ও ব্যায়াম করতে হবে ও কিছু লক্ষন এর দিকে খেয়াল রাখতে হবে। যদি দেখেন যে রোগীর ঠোঁট, জিহ্বা বিবর্ন হয়ে যাচ্ছে। এছাড়া ও রোগী যদি অচেতন হয়ে যাচ্ছে। এরকম সমস্যা দেখতে পেলে যত তাড়াতাড়ি রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে।

২) অক্সিজেন লেভেল বাড়াতেঃ-

কোভিড রোগীদের অক্সিজেন এর লেভেল ঠিক রাখার জন্য ডাক্তার রা কিছু পরামর্শ দিয়ে থাকে। উপুর হয়ে শুয়ে থাকা বা এক পাশ শুয়ে থাকার পরামর্শ দেন ডাক্তার। ডাক্তার এর পরামর্শ অনুযায়ী চলতে হবে। তার পর অক্সিজেন এর সমস্যা হলে কৃত্রিম অক্সিজেন ব্যাবস্থা করতে হবে।

৩) মাস্ক বা ক্যানোলা ব্যাবহারঃ-

অনেকে এই মাস্ক বা ক্যানোলা এর সঠিক ব্যাবহার জানে না। সঠিক নিয়ম জেনে এই মাস্ক বা ক্যানোলা ব্যাবহার কর‍তে হবে। এটি সাধারণ মাস্ক এর মতো হলে ও সতর্ক থাকা জরুরী। মাস্ক বা ক্যানোলা লাগানো আগে ভাল ভাবে খেয়াল রাখতে হবে মুখ ও নাক দিয়ে যেন শরীরে অক্সিজেন প্রবেশ করতে পারে।

৪) কতক্ষন পর মাপবেনঃ-

অক্সিজেন এর লেভেল সাধারণত ২-৩ ঘন্টা পর পর মাপা উচিৎ। প্রতিবার যদি অক্সিজেন এর মাত্রা কম পাওয়া যায়,তাহলে রোগীকে তাড়াতাড়ি হাসপাতালে ভর্তি করাতে হবে। হাসপাতালে ভর্তি করাইলে ডাক্তার যদি মনে করে তাহলে কৃত্রিম অক্সিজেন ব্যাবস্থা করে দিবে।

৫) অক্সিজেন এর লেভেলঃ-

ডাক্তার দের মতে অক্সিজেন এর লেভেল যদি সাধারণত ৯৫ এর মতো থাকে,তাহলে কৃত্রিম অক্সিজেন নেয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। কিন্তু অক্সিজেন এর লেভেল মাত্রা যদি ৯৪% থাকে তাহলে মনিটর করা ভাল। এছাড়া ও যদি অক্সিজেন এর মাত্রা ৯২% এর মতো থাকে তাহলে উচ্চমাত্রার অক্সিজেন নেয়ার প্রয়োজন আছে। এছাড়া ও ডাক্তার দের পরামর্শ অনুযায়ী সব কাজ করতে হবে। ডাক্তার যেভাবে বলবে সে ভাবে করা উচিৎ।

৬) কখন অক্সিজেন দিবেনঃ-

সাধারণত রক্তের অক্সিজেন এর মাত্রা ৯৩ শতাংশ এর কম হলে, কৃত্রিম অক্সিজেন এর প্রয়োজন পড়ে। এছাড়া ও ডাক্তার এর পরামর্শ অনুযায়ী অক্সিজেন দেয়া উচিৎ। কোনো রোগীর কম-বেশি অক্সিজেন লাগতে পারে। তাই ডাক্তার এর পরামর্শ নেয়া জরুরি।

টেকনিক্যাল বিষয়ে যাবতীয় ভিডিও ও সমাধান পেতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুনঃ

Youtube Channel

আজ এ পযন্ত,
ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জ্ঞান আপনাদের মাঝে তুলে ধরার চেস্টা করি।
পরবর্তী আর্টিক্যাল এর জন্য অপেক্ষা করুন, আবারো ভাল কিছু নিয়ে হাজির হবো।
সে পযন্ত ভাল থাকুন,সুস্থ থাকুন।

যে কোনো প্রয়োজনে আমার সাথে ফেসবুকে যোগাযোগ করতে চাইলেঃ- Sk Shipon

ধন্যবাদ

Labels:

হ্যাকার pdf | Hacker 1,2 Bangla pdf download

মাসুদ রানা : হ্যাকার-১,২(দুই খণ্ড একত্রে)

Unicode, the most powerful code in the computing world.
Any security measures of our conventional binary code can be broken in an instant.
With this code all the networks of the world and all the computers connected to it can be destroyed. There are ten creators of Unicode.
They developed the code, each called a Uno.
No one in the world knows anything about this code except ten Uno.
Everyone believes it but only one Uno does not.
His idea is that there is a Uno beyond them.







All Unoras are adamant they will not tell anyone about this code.
Because they are the only ones who know about its power.
But suddenly an extreme catastrophe descends on the earth.
One by one Uno started to die. The killings are carried out in such a way that it seems to be just an accident.
No one is investigating who is behind the killings.
Because no one in the world knows the identity of Uno. Their deaths are not a significant event.
There is only one plan behind killing Uno. Destroying computer systems all over the world with a virus made with Unicode.



If Unora survives, they are being killed because they will create antivirus for this virus.
No one knows who created the virus.
So is there really any Uno out of ten or is someone from within ten doing this?
Raihan Rashid, IT Specialist at Rana Agency. Double R once created terror in the cyber world through hacking.
No one still knows who this double is.

 But Masood Rana, the head of Rana Agency, just got Double RK out.




This double RE is Raihan Rashid.
Although all the countries of the world searched for Double R, Rana did not give it up anywhere because by that time Raihan had realized his mistake.
So Masood Rana gave him a job in Rana Agency.
The virus, created with Unocode, has been uploaded to NASA's website as a signal of a spaceship.
The virus is so perfect and powerful that no one doubted it was a virus.
The virus will come to life on its own after ninety-six hours.



And will destroy the cyber world of the world.
Although the virus escaped everyone's eyes, Raihan did not escape.
He found it by hacking the NASA website.
And it tested the violence with its own eyes in the network system of Rana Agency.
It can't be that all the computers will be destroyed after four days.
The head of the Rana agency named in the mission is Masood Rana and IT specialist Raihan.
The only way to stop the virus.



Antivirus made with a Unicode.
But that's why you have to find a Uno. That too is not an easy task, the virus that is creating does not want anyone to stop it.
I can guarantee that the book will be great for those who have the slightest interest in computing. Readers will also get a taste of science fiction. Masood Rana's thorough investigation and brilliant presence is like any other book in the Masood Rana series.
There are light romances with countless small and big surprises as well.
In a word, more than extraordinary.



Book Name: Hacker
Book Author: Kazi Anwar Hossain
Number of Pages: 298
Book Type: Adventure
Publishing
Service Publishing PDF Size: About 50 MB.
Download:

Hacker Bangla pdf

# We do not want the loss of the author, if you can afford to buy a hard copy of the book, buy a hard copy of the book.
Hacker

Credit: Tofael Ahmed

৭ The best hacking learning bangla pdf book
Stay well, stay healthy.
Thanks for reading the post.

Labels:

ডাউনলোড করে নিন Annihilation গেইমের বেটা ভার্সন

 হ্যালো গেমার্স,

অনেক অপেক্ষার পর Annihilation এর বেটা ভার্সন রিলিজ হলো ।

চলুন দেখে নেওয়া যাক কিভাবে ডাউনলোড করবেন গেইমটি

( বুঝতে অসুবিধা হলে নিচ থেকে ভিডিও দেখে নিতে পারেন )

বেটা ভার্সনে জয়েন করার জন্য প্রথমেই [এই লিঙ্কে] চলে যান
লিঙ্কে যাওয়ার পর Become a tester অপশন পাবেন ঐটায় ক্লিক করবেন আমি যেহেতু অলরেডি জয়েন করেছি তাই লিভ অপশন দেখাচ্ছে

image

তারপর Download it on Playstore এ ক্লিক করুন

image

 

তারপর প্লেস্টোর থেকে যদি আপনার বেটাতে জয়েন না হয়ে থাকে Rejoin অপশনে ক্লিক করবেন
image

তারপর গেম ইন্সটল করে ওপেন করার পর আপনার কাছে মেইল চাইবে এখানে নিজের মেইল দিলে হবেনা ।
vip.cc@annihilationmobile.com এই মেইলটা দিতে হবে ।
image
তারপর Congratulations দেখানোর পর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করবেন তাহলে দেখবেন গেম শুরু হয়ে গেছে, সো ইনজয় ❤️
বিঃ দ্রঃ যেহেতু বেটা ভার্সন তাই গেমের সাথে ল্যাগ, ক্র্যাশ ইত্যাদি ফ্রি, গ্লোবাল ভার্সন স্ট্যাবল হবে আশা করা যায় ।

———————————————————————————————————————————————————————-

 ❤❤❤ এধরনের আপডেট সবার আগে পেতে জয়েন করতে পারেন [Tech Help BD] ফেসবুক গ্রুপে ❤❤❤

————————————————————————————————————————————————————————

Labels:

বিকাশ এপ থেকে নিজের বিকাশ নাম্বারে ঈদ সালামি দিয়ে ফ্রি ক্যাশব্যাক লুফে নিন

 বিকাশ অ্যাপ থেকে সর্বনিম্ন 100 টাকা ঈদ সালামি দিলেই পাচ্ছেন সর্বনিম্ন ৫  টাকা এবং সর্বোচ্চ  ২০ টাকা ক্যাশব্যাক ।

প্রথমে অ্যাপ থেকে সেন্ড মানি অপশনে গিয়ে টাকার পরিমাণ দিয়ে নিচে ঈদ সালামি তে ক্লিক করবেন। তারপরের পেজে ‘রেফারেন্স’ ও ‘কার্ডের মেসেজ আপডেট করুন’ অপশনে ক্লিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য দিবেন আবার ইচ্ছে করলে নাও দিতে পারেন। পিন নাম্বার দিয়ে সেন্ড করুন এবং সাথে সাথেই পাঁচ টাকা ক্যাশব্যাক পেয়ে যাবেন ।
  • একই নাম্বারে চারবারই সালামি পাঠাতে পারবেন 
  • সর্বোচ্চ চারবার ক্যাশব্যাক উপভোগ করতে পারবেন
  • বিকাশ এপ থেকেই করতে হবে বাটন মোবাইল থেকে করলে পাবেন না 
  • অফারটি চলবে ১৫ মে,২০২১ পর্যন্ত
image

এখন প্রশ্ন হলো সেন্ড মানিতে টাকা কাটবে কিনা?

করোনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী মোবাইল ব্যাংকিংয়ে ৪০ হাজার টাকা চার্জবিহীন সেন্ড মানি সেবা চালু করেছে বিকাশ

বিকাশ প্রিয় নম্বরে সেন্ড মানি

প্রতি ক্যালেন্ডার মাসে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত প্রিয় নম্বরগুলোতে সেন্ড মানি করতে কোনো চার্জ প্রযোজ্য হবে না। প্রতি মাসে ২৫,০০০.০১ টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত প্রিয় নম্বরে প্রতি লেনদেনের ক্ষেত্রে ৫ টাকা চার্জ প্রযোজ্য হবে। প্রিয় নম্বরে মাসিক লেনদেন ৫০ হাজার টাকার বেশি হলে, প্রতি লেনদেনের ক্ষেত্রে ১০ টাকা চার্জ প্রযোজ্য হবে।

বিকাশ অ্যাপ ও ইউএসএসডি (*২৪৭# ডায়াল করে) যেকোনো নাম্বারে ১০০ টাকা বা তার নিচে সেন্ড মানি করতে কোনো চার্জ প্রযোজ্য হবে না।

 

প্রিয় নম্বর ছাড়া অন্য যেকোনো নম্বরে সেন্ড মানি

প্রতি মাসে প্রিয় নম্বর ছাড়া অন্য যেকোনো নম্বরে ০.০১ টাকা থেকে ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত সেন্ড মানির ক্ষেত্রে কোনো চার্জ প্রযোজ্য হবে না। প্রতি মাসে প্রিয় নম্বর ছাড়া অন্য যেকোনো নম্বরে ১৫,০০০.০১ টাকা থেকে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত সেন্ড মানির ক্ষেত্রে প্রতি লেনদেনে ৫ টাকা প্রযোজ্য হবে।

প্রতি মাসে প্রিয় নম্বর ছাড়া অন্য যেকোনো নম্বরে ২৫ হাজার টাকার বেশি সেন্ড মানির ক্ষেত্রে প্রতি লেনদেনে ১০ টাকা চার্জ প্রযোজ্য হবে। বিকাশ অ্যাপ ও ইউএসএসডি (*২৪৭# ডায়াল করে) যেকোনো নম্বরে ১০০ টাকা বা তার নিচে সেন্ড মানি করতে কোনো চার্জ প্রযোজ্য হবে না।

এবিষয়ে পুরো আর্টিকেল পড়তে [এখানে] ক্লিক করুন

তো বুঝতেই পারছেন প্রিয় নাম্বারে প্রতিমাসে ২৫ হাজার টাকা আপনি ফ্রিতে পাঠাতে পারবেন কিন্তু প্রিয় নাম্বার ছাড়া অন্য নাম্বারে ১৫ হাজার টাকা ফ্রি পাঠানো যাবে ।
যদিও আমি ১৫ হাজার টাকা এখনো পাঠাই নাই 😪
তারপরও আমি যে নাম্বারে সালামি পাঠাবো ঐটাকে প্রিয় নাম্বারে এড করে নিয়েছি । আপনিও এড করে নিতে পারেন ।
image

এখন কথা হল কাউকে সালামি না দিয়ে কিভাবে আয় করবেন বা ক্যাশব্যাক এর টাকা নিবেন? 😁

একদম সিম্পল – আপনার নিজের নাম্বার থেকে ফ্যামিলির অন্য কারো নাম্বারে প্রথমে ১০০, তারপরে ১০১,১০২,১০৩ এভাবে  চারবার  ঈদ সালামি পাঠান । অর্থাৎ,  একই এমাউন্ট বার বার দিবেন না আর অবশ্যই এমাউন্ট ১০০+ হতে হবে ।
তাহলে 20 টাকা ক্যাশব্যাক পেয়ে গেলেন এবং পরবর্তীতে টাকা আবার আপনার মোবাইলে সেন্ড মানি করে নিয়ে নিতে পারেন অথবা ওই নাম্বার থেকে পুনরায় আপনার নাম্বারে ঈদ সালামি দিয়ে আরও 20 টাকা আয় করুন।
শুধুমাত্র বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে এই সুবিধাটি পাবেন।
image

এই করোনাকালীন সময়ে হাতে হাতে ঈদ সালামি হিসেবে টাকা না দিয়ে বিকাশের মাধ্যমে ঈদ সালামি দিন। নিজে নিরাপদ থাকুন অন্যকে নিরাপদ রাখুন  💕

Labels: